চলতি বছর বিশ্বকাপের আগে ও পরে দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে আতিথ্য দেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ তিন ফরম্যাটের সিরিজ খেলবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে।
আগামী ১ জুন থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে বসছে নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আসরের আগে মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ক্যারিবীয়রা। প্রথম ম্যাচ ২৩ মে জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে। একই সময় আইপিএলের প্লে-অফ রাউন্ড চলবে। ফলে অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল ও শিমরন হেটমায়েরের মতো কিছু খেলোয়াড়কে নাও পেতে পারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তারা দুজনই খেলছেন রাজস্থান রয়্যালসে, যারা টেবিলের দুইয়ে অবস্থান করছে। এখনো নিশ্চিত নয়, কারা যাচ্ছে প্লে-অফে। প্লে-অফের দল চূড়ান্ত হলে তবেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোয়াড ঘোষণা করা হবে।
বিশ্বকাপের পর ইংল্যান্ডের সঙ্গে হোম টেস্ট সিরিজ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর আগস্টে দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর করবে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। পাশাপাশি তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও খেলবে দুই দল। এই সিরিজের পরই ক্যারিবিয়ান দ্বীপ মেতে উঠবে ক্যারিবিয়ান সুপার লিগ (সিপিএল) নিয়ে। বছরের শেষ দিকে বাংলাদেশকে আতিথ্য দেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এরপর নভেম্বর ও ডিসেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে দুটি টেস্ট এবং তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টেস্ট দুটি যথাক্রমে অ্যান্টিগা ও জ্যামাইকায় এবং ওয়ানডে সিরিজ সেন্ট কিটসে ও টি-টোয়ন্টি সিরিজ সেন্ট ভিনসেন্টে। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম আর্নস ভেইলে খেলতে যাচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টেস্টের আগে অ্যান্টিগায় একটি ওয়ার্মআপ ম্যাচও খেলবে বাংলাদেশ।