টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের নেতা নরেন্দ্র মোদি। এ ছাড়াও ৭২ জন মন্ত্রী শপথ নিয়েছেন।
এর মধ্যে ৩০ জন মন্ত্রী, ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী ও স্বতন্ত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন পাঁচজন। তাদের শপথ পড়িয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
রোববার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে শুরু হয় এ শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান।
নতুন মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেলেন যারা
অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নিতিন গড়করি, জেপি নাড্ডা, শিবরাজ সিং চৌহান, নির্মলা সীতারমন, এস জয়শঙ্কর, মনোহর লাল খট্টর, এইচডি কুমারস্বামী, পীযূষ গয়াল, ধর্মেন্দ্র প্রধান, জিতন রাম মাঞ্জি, রাজীব রঞ্জন সিং, সর্বানন্দ সোনোয়াল, বীরেন্দ্র কুমার, কিঞ্জরাপু রাম মোহন নাইডু, প্রহ্লাদ জোশী, জুয়াল ওরাম, গিরিরাজ সিং, অশ্বিনী বৈষ্ণব, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, ভূপেন্দর যাদব, গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, অন্নপূর্ণা দেবী, কিরেন রিজিজু, হরদীপ সিং পুরী, মনসুখ মান্ডাভিয়া, জি কিষাণ রেড্ডি, চিরাগ পাসওয়ান, সি আর পাতিল, রাও ইন্দ্রজিৎ সিং, জিতেন্দ্র সিং, অর্জুন রাম মেঘওয়াল, প্রতা প্রাও যাদব, জয়ন্ত চৌধুরী, জিতিন প্রসাদা, শ্রীপাদ নায়েক, পঙ্কজ চৌধুরী, কৃষাণ পাল, রামদাস আটওয়ালে, রামনাথ ঠাকুর ও নিত্যানন্দ রায়।
এদিকে শপথগ্রহণ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ভবন রাইসিনা হিলসে জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও নেওয়া হয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। অনুষ্ঠানে আট হাজারের বেশি অতিথির জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে।
প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু এবং সেশেলসের ভাইস-প্রেসিডেন্ট আহমেদ আফিফ।
এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল (প্রচণ্ড), মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবিন্দ কুমার জগন্নাথ এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে।